ষ্টাফ রিপোর্টার – বিমান চলাচল নিয়ে এই আলোচনা সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছিলেন বিএবিসিএর উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মোহাম্মদ সোহেল কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, ইসরায়েল থেকে ঢাকা যাওয়া এই ফ্লাইটগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় এয়ারলাইন্সের অন্তর্গত এবং তাদের পরিচালনায় অবতরণ হয়েছে। এই ফ্লাইটগুলি পুরো প্রক্রিয়াটি বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন অনুযায়ী হয়েছে।
এই ফ্লাইটের বিষয়টি নিয়ে এই অবতরণের বিষয়ে প্রচলিত আলোচনা হলেও, ইসরায়েল থেকে বাংলাদেশে যাওয়া এই ধরনের ফ্লাইটে কোনো প্রাকৃতিক সমস্যার উপর কোনো প্রভাব নেই। তবে, এই ফ্লাইটে চালু করার জন্যে পুরো প্রক্রিয়াটি কিছুটা সময় নেবে এবং এটি একটি সংজ্ঞায়িত প্রক্রিয়া।
সোহেল কামরুজ্জামান বিস্তারিত বলেছেন যে, এই ধরনের ফ্লাইটগুলি সাধারণত সমান্তরাল প্রক্রিয়ায় চলে, যাতে নাগরিকদের সুরক্ষিত থাকা নিশ্চিত করা হয়। তারা এই ধরনের ফ্লাইটগুলি ব্যবহার করে তাদের কার্গো ও সম্পদ পরিবহনের কাজে সহায়তা করতে পারেন।
এই ধরনের বিমান চলাচলে প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন এবং নিয়ম শৃঙ্খলা অনুসরণ করা হয় যাতে কোনো অসুবিধা না হয়।
এই সংক্ষেপে, ইসরায়েল থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট অবতরণের বিষয়ে বিবৃতি দিয়ে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ সাংবাদিকদের প্রতি তথ্য প্রদান করেছে।