সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব বাংলা নববর্ষ 

0

কামাল হোসেন-  পহেলা বৈশাখের উৎসব বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব যা বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে প্রতি বছরের ১ বৈশাখে পালিত হয়। এই দিনটি বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহাসিক ঐক্য এবং জীবনের নতুন শুরুর প্রতীক হিসেবে মনে করা হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এই উৎসবের উন্নত আয়োজনে সরকারি এবং বেসরকারি সংস্থা ও সংগঠন অংশগ্রহণ করে সম্প্রতির সমাজে উৎসাহ ও সমৃদ্ধি সৃষ্টি করেছে।

পহেলা বৈশাখ উৎসবের মৌলিক আয়োজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ হিসেবে পরিচিত হয়েছে। প্রতি বছরের ১ বৈশাখ এই অনুষদ প্রধান চারুকলা মৌলিক ভবনে একটি উদ্যোগমূলক অনুষ্ঠান আয়োজন করে। এই উৎসবের মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্কৃতিক গানের পরিবেশনা, নৃত্য, নাট্য, আলোকচিত্র, ভ্রমণগত উপাহার, বিভিন্ন প্রকারের খাদ্য ও প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া, পহেলা বৈশাখের দিন বিশেষভাবে উৎসাহী হয় আমরা যাতে সম্মান ও ভালবাসার সাথে একত্রিত হতে পারি। এই দিনে সামাজিক বন্ধুত্ব ও বাংলা সংস্কৃতির মর্ম উন্নয়নে একটি উৎসাহী ভূমিকা পালন করা হয়।

পহেলা বৈশাখের উৎসবে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সম্মান, সৎ সংস্কৃতি ও সাহিত্যিক পরম্পরা প্রতি বছর প্রচুর আনন্দের মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ হয়। পূর্বে পহেলা বৈশাখের উৎসবের মৌলিক আয়োজন প্রাচীনকালে মূলত বৃহৎ মহান উৎসব হিসাবে উল্লেখিত হয়েছে, যেখানে সামাজিক বন্ধুত্ব, সম্মান, ভালবাসা ও সংস্কৃতির মর্মস্পর্শী আলোচনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হত।

এই দিনে পারিবারিক বন্ধুত্ব ও সম্মান উত্থানের একটি উৎস। পহেলা বৈশাখে মানুষের মধ্যে বন্ধুত্ব ও সম্মান প্রতিষ্ঠিত করার মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধ সমাজ নির্মাণে অগ্রগতি করা হয়। এটি একটি উত্তম মাধ্যম হিসেবে প্রমাণিত হয় যাতে বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহাসিক ঐক্য নিজেকে প্রদর্শন করতে পারে।

পহেলা বৈশাখের উৎসব সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ প্রধান করে আয়োজন করা হয়। এই উৎসবে বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহাসিক ঐক্যের আলোচনা অগ্রগতি করার জন্য বিভিন্ন উপায়ে কাজ করা হয়। এই অনুষদের অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংস্কৃতিক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয় যাতে বাংলা সংস্কৃতি এবং ঐতিহাসিক ঐক্য নিজেকে প্রদর্শন করতে পারে।

পহেলা বৈশাখের উৎসবে সামাজিক বন্ধুত্ব ও সম্মান প্রতিষ্ঠিত করা হয় যাতে একটি সমৃদ্ধ সমাজ নির্মাণে অগ্রগতি করা হয়। এটি একটি উত্তম মাধ্যম হিসেবে প্রমাণিত হয় যাতে বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহাসিক ঐক্য নিজেকে প্রদর্শন করতে পারে।

সমগ্র পহেলা বৈশাখের উৎসবের আয়োজনে আগামী বছরের উৎসাহ ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা হয়েছে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব যা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধির জন্য একটি দৃষ্টান্ত প্রদান করে।

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.