নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশে ৭৬ বয়সি আওয়ামী লীগের সাহসি দলের হাল ধরার মত কেহ নাই।বাঘের মত এ দলটি এখন বিড়ালে পরিনত হয়েছে। কে হবেন দলের নেতৃত্বের ভূমিকায় নেতা।তাহাকে খুঁজছে আওয়ামী লীগ। সময়ের সাহসে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের স্বপক্ষে হাল ধরাই ভালো হবে মনে করছে দলটির ভীত নেতারা।
- Advertisement -
দলের হাল তুলে দিতে চাইতে গিয়ে হারালো সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদকে। তিনি পালিয়ে গেছে। তাহাকে দলের দায়িত্ব দেওয়া প্রত্যাশা করেন আওয়ামী লীগের সবাই। সে নাই কে নিবে দায়িত্ব। কে ধরবে দলের হাল,পাল তোলার মত সাহসি নেত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া কেহ নাই।
অসহায় আওয়ামী লীগের পক্ষে হাল ধরে যে আগে আসবে সেই নেতা মনে করছে দলটি। কেউ সাহস পাচ্ছে না শক্ত হাতে দলকে নিয়ে মাঠ সরগরম করতে। কে হবেন নেতা। এমন নেতা খুঁজছে আওয়াজ তুলে আওয়ামী লীগের ঘরের সন্তান সেই হবে ভবিষ্যতে বাঘ ও পলাতক। পলায়ন করেছে সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ। এখন দলের হাই কমান্ডার কেউ নাই।যে আসবে দলকে হাল ধরতে সেই হবেন নেতা বা দলের প্রধান। এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
দেড় দশক ধরে স্বৈরাচারী কায়দায় দেশ চালানো তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। ফলে এখন অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া ৭৬ বছর বয়সি সবচেয়ে পুরোনো এ দলটি। দলটির প্রধাননেতা শেখ হাসিনাসহ বেশিরভাগ নেতার অবস্থান এখন ভারতসহ বিভিন্ন দেশে। এই অবস্থায় দলটি আবারও সক্রিয় রাজনীতিতে ফেরার চেষ্টা চালাচ্ছে। যেখানে দেশের ভেতরেই নেতৃত্ব খুঁজে নিয়ে তার হাত ধরে এই সংকট কাটানোর চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ। খবর বিবিসি বাংলার।
Related Posts
ভারত এবং পশ্চিমের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা বলেছেন, তাদের শীর্ষ নেতা শেখ হাসিনাসহ তারা এখন মনে করছেন, দেশের ভেতরে দলের মুখপাত্র বা নেতা প্রয়োজন, যিনি আত্মগোপনে না থেকে প্রকাশ্যে এসে বিপর্যস্ত নেতাকর্মীদের সংগঠিত করবেন।
তাদের এমন চিন্তায় সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর নাম রয়েছে। কিন্তু গ্রেফতার, মামলার ভয়ে এবং প্রতিকুল পরিস্থিতিতে তাদের কেউ এখনও সাহস করে এগিয়ে আসেননি। সেভাবে বিতর্কিত নন, দলটির এমন অন্য কোনো নেতা এগিয়ে আসবেন, সে ধরনের ইঙ্গিতও নেই।
যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপে রয়েছেন, এমন একাধিক নেতার বক্তব্য হচ্ছে, তাদের দল ঢাকায় মুখপাত্র বা কোনো পদ দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো নেতার নাম ঘোষণা করতে চাইছে না। কারণ কারও নাম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হলেই তাকে মামলা, গ্রেফতারের মুখে পড়তে হতে পারে। এটি তাদের বিবেচনায় নিতে হচ্ছে।
আওয়ামী লীগ নেতারা অভিযোগ করছেন, ঢাকা থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার বাড়ানো হয়েছে। সেজন্য পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে তাদের দলের সভাপতি শেখ হাসিনাও সম্প্রতি বলেছেন, দেশের ভেতরে যারা সাহস নিয়ে এগিয়ে এসে দলকে সংগঠিত করার কাজে নেতৃত্ব দেবেন, তারাই নেতা।