আগুন নিয়ন্ত্রণের পর বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সচিবালয়ে প্রবেশ করে পুলিশের ফরেনসিক বিভাগের প্রতিনিধিদল। মৃত কুকুরটি ফরেনসিক বিভাগে নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে করা এক পোস্টে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবির মিলন।
তিনি বলেছেন, ‘ফাইল পুড়ে গেছে বলে আরো কত ফাইল যে গায়েব হবে তা কেউ জানে না।একটা মন্ত্রণালয়ের ফাইল পুড়ে যাওয়া মানে ভয়াবহ বিপর্যয়। মহাবিপর্যয়। অনেক ফাইল আছে, যা রি-কনসট্রাক্ট করা অসম্ভব। কল্পনাও করা যায় না কী পরিমাণ ক্ষতি তা।’
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে ঠাকুরগাঁও প্রেস ক্লাব হলরুমে জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে ও দেখতে পেরেছি সেখানে একটি কুকুরের মৃতদেহ পাওয়া গেছে। সচিবালয়ের রুমের ভেতরে কিভাবে একটি কুকুর পাওয়া যেতে পারে। এখানে আরো কোনো চক্রান্ত আছে কি না। ষড়যন্ত্র আছে এটা আমরা নিশ্চিত। কিভাবে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা চলছে। সেটিও আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে পর্যবেক্ষণ ও প্রতিহত করতে হবে।’
সাফা নামের একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী লিছেন, ‘সচিবালয়ে পোড়া ভবনের আটতলায় মৃত কুকুর পাওয়া গেছে। কথা হলো এত রাতে আটতলায় কুকুর কী করে পৌঁছাল।’
জাহিদ হাসান নয়ন লিখেছেন, ‘সচিবালয়ের পোড়া ভবনের আটতলায় মিলল মৃত কুকুর, বাড়ছে রহস্য। দুর্নীতি চ্যালেঞ্জের ২ দিনের মধ্যে সচিবালয়ে আগুন, বাড়ছে রহস্যের গন্ধ।’