আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রণ : সাওম তথা রোজা মানুষকে সঞ্চয় ও নির্ভুল আয়-ব্যয়ের একটি পদ্ধতি নির্দেশ করে, কেননা সাধারণত মানুষ যখন কম পরিমাণ খায় বা কম সময়ে আহার করে, তখন সে কম অর্থ ও শ্রম ব্যয় করে আর এটাই হলো অর্থনীতি ও আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রণের আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়া।
গরিব-দুঃখীদের দান-সদকা প্রদান : রোজার মাধ্যমে ধনী ব্যক্তিরা অসহায়-দুঃখীদের অনাহারে থাকার কষ্ট অনুভব করতে পারে।দীন-দুঃখীদের দুঃখ দেখে তারা আর্থিক সাহায্য দানে এগিয়ে আসে। এতে গরিব-দুঃখীদের আর্থিক সংকট অনেকাংশে লাঘব হয়।
ইফতার বাজার : দেশের অর্থনীতিতে ইফতার বাজারের ব্যাপক আধিপত্য দেখা যায়। গ্রাম থেকে শহর—প্রতিটি পাড়ায় পাড়ায়, মহল্লায় মহল্লায় ইফতারের বাজার বসে। এতে অর্থের প্রবাহ বৃদ্ধি পায়।
ঈদ বাণিজ্য : মাহে রমজান শেষে আসে ঈদুল ফিতর। বাংলাদেশের মতো একটি ছোট দেশেও ঈদ বাণিজ্যে লাখ কোটি টাকা হাতবদল হয়। এসব থেকে সুস্পষ্টভাবে রোজার অর্থনৈতিক গুরুত্ব বোঝা যায়।
- Advertisement -