- Advertisement -
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে প্রতিপক্ষকে সমতায় ফেরার সুযোগ না দিয়ে ব্যবধান ৩-১ করে বসুন্ধরা। ৫৪ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে মিডফিল্ডার সোহেলের জোরালো শটটা গোলরক্ষক হাবিব ঠিকমতো প্রতিহত করতে না পারলে জালে জড়িয়ে যায়।
৬১ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোল প্রায় পেয়েই গিয়েছিলেন দামাশিনো। কিন্তু ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের নেওয়া শট পোস্টে লেগে ফিরে আসলে তাকে হতাশ হতে হয়। ৭৬ মিনিটে হেডে বসুন্ধরার গোলের হালি করেন ডিফেন্ডার তপু বর্মন। তার ৩ মিনিট পর মিনিটে ব্যবধান কমানোর সুযোগ পেয়েছিল রহমতগঞ্জ। তবে বসুন্ধরার গোলরক্ষককে একা পেয়েও পরাস্ত করতে পারেনি স্যামুয়েল বোয়েটাং। ঘানার ফরোয়ার্ডের নেওয়া শট ফিস্ট করে বসুন্ধরাকে রক্ষা করেন গোলরক্ষক জিকো। পরে আর কোনো গোল না হলে ৪-১ ব্যবধানে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বসুন্ধরা।