নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শমিট কৈশোর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন এবং বর্তমানে নিউ হ্যাম্পশায়ারের বাসিন্দা। লুক্সেমবার্গ সফর শেষে ফেরার সময় তিনি আটক হন।পরিবারের দাবি, শমিটকে গ্রেপ্তার করে উলঙ্গ করা হয়, সহিংসভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং পরে তাকে রোড আইল্যান্ডের সেন্ট্রাল ফলসে অবস্থিত ডোনাল্ড ডব্লিউ ওয়াট আটককেন্দ্রে পাঠানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ও সীমান্ত সুরক্ষার সহকারী কমিশনার হিল্টন বেকহ্যাম নিউজউইককে বলেন, ‘যদি কোনো আইন বা ভিসার শর্ত লঙ্ঘিত হয়, তবে ভ্রমণকারীরা আটক বা বহিষ্কৃত হতে পারেন। তবে ফেডারেল গোপনীয়তা নীতির কারণে আমরা নির্দিষ্ট মামলার তথ্য প্রকাশ করতে পারি না।’
শমিটকে অবৈধ আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে।ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসননীতির অধীনে এ ধরনের ঘটনার সংখ্যা বাড়ছে বলে সমালোচকরা দাবি করেছেন। বিমানবন্দরে বৈধ গ্রিন কার্ডধারী বাসিন্দাদের আটক করার ঘটনা ক্রমেই বিতর্কের সৃষ্টি করছে এবং অভিবাসন আইন প্রয়োগের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।
সূত্র : এনডিটিভি
- Advertisement -