- Advertisement -
জিনগত প্রভাব: পরিবারে কারও মাইগ্রেনের ইতিহাস থাকে, তবে আপনিও এই সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন।
খাবার ও পানীয়: কফি, চকলেট, অ্যালকোহল, প্রসেসড খাবার এবং অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবারও মাইগ্রেনের ট্রিগার হতে পারে। এছাড়া দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যায়। এ কারণেও মাইগ্রেনের ব্যাথা হতে পারে।
মাইগ্রেন থেকে বাঁচার উপায়
নিয়মিত ঘুম: পর্যাপ্ত ও নিয়মিত ঘুম মাইগ্রেনের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানো এবং জেগে ওঠার অভ্যাস করুন।
সুষম খাদ্য গ্রহণ: খাবারে ভারসাম্য বজায় রাখুন এবং খাবারের সময়সূচী মেনে চলুন। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে মাইগ্রেনের ব্যাথ্যা শুরু হতে পারে।, তাই সময়মতো খাওয়া জরুরি।
স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ: স্ট্রেস বা মানসিক মাইগ্রেনের অন্যতম উদ্দীপক। নিয়মিত যোগব্যায়াম বা শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে মানসিক চাপ কমানো যায়।
ট্রিগার চিহ্নিত করা: মাইগ্রেনের কারণগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো এড়িয়ে চলা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার মাইগ্রেন ট্রিগার করতে পারে এমন খাবার বা পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন থাকুন।
শরীরচর্চা: নিয়মিত শরীরচর্চা রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়। এগুলো মাইগ্রেন প্রতিরোধে সাহায্য করে।
ওষুধ: মাইগ্রেনের জন্য কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ প্রয়োজন হতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিয়মিত ওষুধ গ্রহণ করলে মাইগ্রেন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
সূত্র: ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস, যুক্তরাষ্ট্র