ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালিসিসের (আইইইএফএ) নতুন এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। বুধবার অনলাইনে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে আইইইএফএ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিল্পে উৎপাদিত নিজস্ব বিদ্যুৎ চাহিদার অর্ধেক জাতীয় গ্রিড থেকে মেটাতে হবে। নতুন করে তিন হাজার মেগাওয়াট নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ গ্রিডে যুক্ত করতে হবে।এর সঙ্গে বছরে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিতরণে অপচয় ৮ শতাংশের মধ্যে রেখে এই অর্থ বাঁচাতে পারে বিপিডিবি।
তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের রোডম্যাপে জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে নতুন বিনিয়োগ কমিয়ে এনে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে।এ ছাড়া শিল্প-কারখানাগুলোকে গ্যাসভিত্তিক ক্যাপটিভকেন্দ্র চালানোর বদলে গ্রিডের বিদ্যুৎ ব্যবহারে উৎসাহিত করতে বাংলাদেশের বৈদ্যুতিক গ্রিডের আধুনিকায়ন ও লোডশেডিংয়ের মাত্রা সীমিত পর্যায়ে আনারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ধরনের ধারাবাহিক পদক্ষেপ নেওয়া হলে এ খাতে ভর্তুকির বোঝা কমবে, যা আমাদের মূল্যায়নে উঠে এসেছে।’