বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে নৌপরিবহন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের বন্ধু রাষ্ট্র। ব্যবসা-বাণিজ্যসহ দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয়ে উভয় দেশের মধ্যে গভীর সম্পর্ক বিদ্যমান।
রাষ্ট্রদূতের এ বিনিয়োগ প্রস্তাবনাকে স্বাগত জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ সব সময় বিদেশি বিনিয়োগকে স্বাগত জানায়।সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ বিভিন্ন সেক্টরে বহুমাত্রিক সম্পর্ক বিদ্যমান। চট্টগ্রাম বন্দরসহ অন্যান্য সকল ক্ষেত্রেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিনিয়োগের আকাঙ্ক্ষাকে সাধুবাদ জানাই। কারণ, এটির মাধ্যমে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছে যাবে। বাংলাদেশের জনগণের জন্য যেটি মঙ্গলজনক, সে সকল প্রস্তাবকে বর্তমান সরকার ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশি নাবিকদের জন্য ইতোমধ্যে ট্রানজিট ভিসা প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রদূত উভয় দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট যেকোনো বিষয়ে একসাথে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলী আব্দুল্লাহ খাসিফ আল হামুদি এর নেতৃত্বে বৈঠকে তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে। এ সময়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এস. এম. মনিরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
- Advertisement -