- Advertisement -
গত ২৪ নভেম্বর জরদাগ গ্রামের কাছে একটি সড়কে দেহের খণ্ডিত অংশ পাওয়া যায়।এর পরেই শুরু হয় তদন্ত। খণ্ডিত অংশটি কুকুর জঙ্গল থেকে টেনে নিয়ে এসেছিল। এ হত্যাকাণ্ডের প্রায় ১৫ দিন পরের ঘটনা ছিল এটি।
সিং বলেন, ‘লোকটি ওই নারীকে একটি অটোরিকশায় নিয়ে যায় এবং অপেক্ষা করতে বলে। এরপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে ফিরে আসে এবং ওই নারীকে ধর্ষণের পর ওড়না দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এরপর দেহ খণ্ডিত করে জঙ্গলে ফেলে দিয়ে বাড়ি ফিরে যান।’
সিং পিটিআইকে জানিয়েছেন, ‘তিনি স্বীকার করেছেন ওই নারীর লাশকে ৪০ থেকে ৫০ টুকরো করে বনের প্রাণীদের খাওয়ার জন্য ফেলে রেখে গিয়েছিলেন। গত ২৪ নভেম্বর এলাকার একটি কুকুরকে একটি খণ্ডিত হাত নিয়ে ঘুরতে দেখার পর পুলিশ আরো বেশ কয়েকটি অংশ উদ্ধার করে।’
পুলিশ কর্মকর্তা জানান, নিহত নারী অবশ্য তার মাকে ভেংরার বাড়ি যাওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। জঙ্গল থেকে দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ উদ্ধারের পরে, ব্যাগে নিহতের আধার কার্ডসহ তার জিনিসপত্র পাওয়া যায়। তার মা সব শনাক্ত করেছেন। অভিযোগের পর ভেংরাকে আটক করা হয় এবং হত্যার কথাও স্বীকার করেন।
সূত্র : এনডিটিভি