বৈঠককালে ব্যারনেস উইন্টারটন দুই দেশের মধ্যে ‘দীর্ঘ ও বিশ্বস্ত ইতিহাস’ স্বীকার করে বলেছেন, ‘আমাদের একসঙ্গে দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে এবং সংস্কারের দিকনির্দেশনা দেখে আমরা আনন্দিত।’ বৈঠকে উভয় পক্ষ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরো গভীর করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের স্বল্প সম্পদের স্বাস্থ্য খাতকে শক্তিশালী করার জন্য যুক্তরাজ্যের সমর্থনের আহ্বান জানান।
লিঙ্গ সমতার ওপর সরকারের গুরুত্বারোপের ওপর জোর দিয়ে অধ্যাপক ইউনূস আরো বলেন, ‘আমরা সর্বদা প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণকে অগ্রাধিকার দিই। নারীর ক্ষমতায়ন আমাদের উন্নয়ন কৌশলের কেন্দ্রবিন্দু।’
ব্যারনেস উইন্টারটন বর্তমান সংস্কার এজেন্ডার প্রতি যুক্তরাজ্য সরকারের সমর্থন ব্যক্ত করেন। তিনি বাংলাদেশের সাংবিধানিক সংস্কার উদ্যোগের প্রধান আলী রিয়াজের সঙ্গে বৈঠক করেন।
পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের সময় সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যদি রাজনৈতিক দলগুলো সংক্ষিপ্ত সংস্কার প্রক্রিয়ায় একমত হয় তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে পারে। তবে ব্যাপক সংস্কারের পথ বেছে নেওয়া হলে জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।’
এই সময় উপস্থিত ছিলেন বিডা চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং এসডিজি সমন্বয়কারী লামিয়া মোর্শেদ।
- Advertisement -