এই ব্যক্তির বিষয়ে খোঁজখবর নিতে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশকে নির্দেশ দেন তিনি।এদিকে, এরই মধ্যে ফরিদগঞ্জ পৌরসভার চরকুমিরা গ্রামের হাজী মাকসুদুল বাশার বাঁধন পাটওয়ারী এ বিষয়ে অভিযোগ দাখিল করেন। পরে তাৎক্ষণিকভাবে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর ২৯/৩১/৩৫ ধারায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়।অন্যদিকে, পুলিশ সুপারের নির্দেশনা মোতাবেক ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে এলাকা থেকে গা ঢাকা দেওয়া অভিযুক্ত মূল আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন জায়গায় অভিযান শুরু করে পুলিশ।
একপর্যায়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) সুদীপ্ত রায় এবং সংশ্লিষ্ট সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদের মনিটরিংয়ে গতকাল শনিবার ভোররাতে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশের তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নুরুল ইসলাম, এএসআই নাঈম ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জ থেকে আসামি আব্দুল হাইকে (৩৫) গ্রেপ্তার করে।পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত আব্দুল হাই ফরিদগঞ্জ উপজেলার মূলপাড়া গ্রামের হাফেজ আহমেদের ছেলে।আজ রবিবার সকালে থানায় পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত আব্দুল হাই ঘটনার দায় স্বীকার করেছেন। পরে তাকে চাঁদপুরের আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।