এদিকে ছেলে শফিকুল ইসলাম দাবি করেন, সম্পত্তিকে কেন্দ্র করেই তার বাবা ওমর আলীকে হত্যা করে গুমের উদ্দেশ্যে কলসির সঙ্গে বেঁধে শীতলক্ষ্যা নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওমর আলীর আরেক ছেলে রফিকুল ইসলাম একই এলাকার লিপি আক্তার নামের এক নারীকে বিয়ে করেন।
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা সহকারী পুলিশ সুপার (বি-সার্কেল) মেহেদী হাসান বলেন, লাশ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। হত্যাকাণ্ড উদঘাটন ও ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ কাজ করছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।