বুধবার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে বৈঠকের বিরতির সময় ফরেন সার্ভিস একাডেমি থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তিনটি বিষয়ে আলোচনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।’
‘এক. ভারতসহ সারা বিশ্বে যে প্রপাগান্ডা চলছে সেগুলো নিয়ে রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের করণীয়; দুই. আগরতলায় সহকারী হাইকমিশন অফিস ভাঙচুর ও পতাকা অবমাননা নিয়ে করণীয় এবং তিন. বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে যে মিথ্যাচার সারা দুনিয়ায় চলছে, তা নিয়ে মতামত জানতে চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।’
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘আজকের বৈঠকে নির্বাচনসংক্রান্ত আলোচনা ছিল না। সবগুলো দল তাদের মতামত তুলে ধরছে রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের করণীয় কী। এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে যে আলোচনা হয়েছে তা হলো- এক. বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল আজকের আলোচ্য সূচনায় নির্বাচন না থাকলেও প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন দেওয়ার জন্য তাগাদা দিয়েছে; দুই. স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সেবার ঘাটতি সারা দেশে পরিলক্ষিত হচ্ছে, এই ক্ষেত্রে সরকার কী ব্যবস্থা নেবে; এবং তিন. সবাই রাষ্ট্রকে আশ্বস্ত করেছে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে এবং জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে আমরা সরকারের সঙ্গে আছি।আপনাদের সিদ্ধান্ত ও লড়াইয়ে আমরা অংশীদার।’