এদিন আসামিকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন। এ সময় আসামি ২৮ সপ্তাহের গর্ভবতী উল্লেখ করে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে আবেদন করেন।শুনানি শেষে আদালত রিমান্ড ও জামিন উভয়ই নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ১৩ নভেম্বর নুরে আলমের স্ত্রী টিউমারের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে পাপিয়া আক্তার স্বর্ণার সঙ্গে দেখা হলে তিনি নিজেকে চিকিৎসক পরিচয় দেন।তিনি টিউমারের অপারেশন বাবদ ৪০ হাজার টাকা দাবি করেন। তার পোষাক ও বাহ্যিক বেশ দেখে তাকে ডাক্তার মনে হওয়ায় প্রাথমিকভাবে তাঁকে ২৮ হাজার টাকা দেন নুর আলম।