বুধবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। তালিকায় আরো আছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প, ইলন মাস্ক, জেডি ভ্যান্স, ক্লডিয়া শেইনবাউম, টেড্রোস আধানম গেব্রিয়েসাস, ডেমি মুরসহ বাঘা বাঘা ব্যক্তি।
অর্থনৈতিক খাতসহ ড. ইউনূস এ স্বীকৃতি পেয়েছেন সামাজিক পরিবর্তন ও মানবিক নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে তিনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছেন। ছাত্র-জনতার গণ-আন্দোলনের পর একটি স্বচ্ছ ও মানবিক নেতৃত্বের প্রত্যাশায় বাংলাদেশি জাতি যখন আশাবাদী, তখন ড. ইউনূস হয়েছেন গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক।
সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন টাইমের জন্য লেখা এক প্রবন্ধে ইউনূসের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, ‘তিনি শুধু অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটাননি, বরং বিশ্বের প্রান্তিক মানুষের জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছেন। এখন তিনি আবার বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য যেমন গর্বের, তেমনি ভবিষ্যতের জন্য এক অনুপ্রেরণাও বটে।’
- Advertisement -