প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, কয়েক মাস ধরে বিভিন্ন ঘটনা ও ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের বক্তব্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে তারা এমন উপসংহারে পৌঁছেছে। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গণহত্যার অপরাধ জন্য প্রয়োজনীয় আইনগত মানদণ্ড পূরণ হয়েছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেন, ‘ফিলিস্তিনিরা নিচু স্তরের মানুষ যারা মানবাধিকার ও মর্যাদার অযোগ্য মাসের পর মাস এমন আচরণ করেছে ইসরায়েল। এর মাধ্যমে তারা ফিলিস্তিনিদের শারীরিকভাবে ধ্বংস করে ফেলার অভিপ্রায় প্রদর্শন করেছে।’
অ্যামনেস্টি বলছে, এই ফল বিশ্বসম্প্রদায়ের জন্য একটি জাগরণী বার্তা—এটি গণহত্যা; একে বন্ধ করতে হবে। যেসব দেশ এখনো ইসরায়েলে অস্ত্র সরবরাহ করছে তাদের জানা উচিত তারা গণহত্যা প্রতিরোধে তাদের দায়িত্ব লঙ্ঘন করছে এবং গণহত্যার যুক্ত হওয়ার ঝুঁকি নিচ্ছে। ইসরায়েলে অস্ত্র সরবরাহকারী যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানিসহ দেশগুলোকে এখনই এই গণহত্যা বন্ধে উদ্যোগ নিতে হবে।