স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, যারা মারা গেছেন তাদের বেশির ভাগের বয়স ১৫ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। অজানা এ রোগে সবাই জ্বর, মাথা ব্যথা, সর্দি- কাশি, শ্বাসকষ্ট এবং রক্তাল্পতার মতো উপসর্গে ভুগছেন।
সুশীল সমাজের একজন নেতা সেফোরিয়েন মানজানজা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, সংক্রমিত মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, ‘পাঞ্জি একটি গ্রামীণ অঞ্চল।ফলে সেখানে ওষুধ সরবরাহে সমস্যা হচ্ছে।’
মধ্য আফ্রিকার দেশটি এমপক্সের মারাত্মক প্রাদুর্ভাবের সঙ্গে মোকাবেলা করছে। এই বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ের মধ্যে দেশটি প্রায় ১৪ হাজার ৫০০ সংক্রমণ রেকর্ড করেছে। ডিআর কঙ্গো বছরের পর বছর ধরে ইবোলার সঙ্গেও লড়াই করছে।
- Advertisement -